খাবার আমাদের শরীরের স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করে। শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ ঠিকমতো কাজ করার জন্য যে শক্তির প্রয়োজন তা খাবার থেকেই আসে। তাই স্বাস্থ্যকর ও সঠিক খাবার খাওয়া আমাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
অনেক গুরুতর রোগ রয়েছে, যেগুলো শরীরে কম পুষ্টির সঙ্গে সম্পর্কিত।
পুষ্টি কমে যাওয়ার কারণে সেই রোগগুলো হওয়ার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পায়।
বিশেষ করে বয়স ৫০ পেরোলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা যেন ঝেঁকে ধরে।
তাই এ সময়টাতে আরও বেশি সতর্ক হতে হয় খাবারের বিষয়ে।
বয়স বাড়তে থাকার সঙ্গে সঙ্গে জয়েন্টে ব্যথা অনুভব করার সম্ভাবনাও বাড়তে থাকে।
বয়স বাড়তে থাকার সঙ্গে সঙ্গে জয়েন্টে ব্যথা অনুভব করার সম্ভাবনাও বাড়তে থাকে।
আর কিছু খাবারের কারণেও সমস্যা আরও বেশি হতে পারে।
তাই স্বাস্থ্য সতর্কতায় জেনে নিন ৫০ পেরোলে জয়েন্ট ব্যথায় সবচেয়ে ক্ষতিকারক চার খাবার সম্পর্কে
১. বাড়তি চিনিযুক্ত খাবার
বাড়তি চিনিযুক্ত খাবার খেলে তা ৫০ পেরোনোর পর জয়েন্ট ব্যথা সৃষ্টি করতে পারে। পিএইচডি, আরডিএন, ফিনালি ফুল, ফিনালি স্লিমের লেখক এবং চিকিৎসা বিশেষজ্ঞ লিসা ইয়াং বলেছেন, গবেষণা অনুসারে বাড়তি চিনিযুক্ত খাবার আর্থ্রাইটিসের লক্ষণগুলোকে আরও খারাপ করতে পারে এবং এর ফলে বাতের ব্যথার ঝুঁকি বাড়াতে পারে। আর এসব খাবারে কোনো পুষ্টি থাকে না। এ ধরনের খাবারের মধ্যে রয়েছে— ক্যান্ডি, সোডা, মিষ্টি পানীয়, এমনকি সস ও কেচাপের মতো ড্রেসিংও।
তাই এ ধরনের খাবারের বিষয়ে থাকতে হবে সতর্ক।
২. বাড়তি লবর্ণ
খাবারে বাড়তি লবণ খেলেও তা জয়েন্টে ব্যথার কারণ হতে পারে। আর এটি রক্তচাপের জন্যও অনেক ক্ষতিকর।
এমএস, আরডি, এলডি, দ্য নুরিশড ব্রেইনের লেখক চেরিল মুসাটো বলেছেন, অতিরিক্ত লবণযুক্ত খাবার খেলে তা জয়েন্টগুলোতে প্রদাহ বাড়াতে পারে এবং তরল ধারণে অবদান রাখতে পারে। আর এর ফলে জয়েন্টগুলোতে গতির পরিসর কমে যায়। আর বাড়তি লবণ ছাড়াও প্রক্রিয়াজাত খাবার যেমন চিপস, প্রিটজেল, হিমায়িত খাবারও সোডিয়ামের মাত্রাকে প্রভাবিত করতে পারে বলেও উল্লেখ করেছেন তিনি।
তাই ৫০ পেরোলে এ ধরনের খাবার এড়াতে হবে।
৩. পরিশোধিত তেল ও ময়দা
খাবারে পরিশোধিত তেল ব্যবহার ও ময়দা থেকে তৈরি খাবার বাড়িয়ে তুলতে পারে জয়েন্টে ব্যথা। শুধু তাই নয়, এ ছাড়া ময়দা থেকে তৈরি খাবারও প্রদাহ সৃষ্টি করতে পারে। আর এগুলো আপনার জয়েন্টের ব্যথাকে প্রভাবিত করতে পারে।
৪. চর্বিযুক্ত খাবার
অতিরিক্ত স্যাচুরেটেড ফ্যাট বা চবিযুক্ত খাবার খেলেও ৫০ পেরোলে দেখা দিতে পারে জয়েন্ট ব্যথা। স্যান ফ্রান্সিসকোভিত্তিক ইজেডকেয়ার ক্লিনিকের আরডি শ্যানন হেনরি বলেছেন, স্যাচুরেটেড ফ্যাটজাতীয় খাবার কম খেলে তা আপনাকে ৫০ বছরের পর জয়েন্টের স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে সাহায্য করবে।
তথ্যসূত্র: ইটদিস ডটকম
১. বাড়তি চিনিযুক্ত খাবার
বাড়তি চিনিযুক্ত খাবার খেলে তা ৫০ পেরোনোর পর জয়েন্ট ব্যথা সৃষ্টি করতে পারে। পিএইচডি, আরডিএন, ফিনালি ফুল, ফিনালি স্লিমের লেখক এবং চিকিৎসা বিশেষজ্ঞ লিসা ইয়াং বলেছেন, গবেষণা অনুসারে বাড়তি চিনিযুক্ত খাবার আর্থ্রাইটিসের লক্ষণগুলোকে আরও খারাপ করতে পারে এবং এর ফলে বাতের ব্যথার ঝুঁকি বাড়াতে পারে। আর এসব খাবারে কোনো পুষ্টি থাকে না। এ ধরনের খাবারের মধ্যে রয়েছে— ক্যান্ডি, সোডা, মিষ্টি পানীয়, এমনকি সস ও কেচাপের মতো ড্রেসিংও।
তাই এ ধরনের খাবারের বিষয়ে থাকতে হবে সতর্ক।
২. বাড়তি লবর্ণ
খাবারে বাড়তি লবণ খেলেও তা জয়েন্টে ব্যথার কারণ হতে পারে। আর এটি রক্তচাপের জন্যও অনেক ক্ষতিকর।
এমএস, আরডি, এলডি, দ্য নুরিশড ব্রেইনের লেখক চেরিল মুসাটো বলেছেন, অতিরিক্ত লবণযুক্ত খাবার খেলে তা জয়েন্টগুলোতে প্রদাহ বাড়াতে পারে এবং তরল ধারণে অবদান রাখতে পারে। আর এর ফলে জয়েন্টগুলোতে গতির পরিসর কমে যায়। আর বাড়তি লবণ ছাড়াও প্রক্রিয়াজাত খাবার যেমন চিপস, প্রিটজেল, হিমায়িত খাবারও সোডিয়ামের মাত্রাকে প্রভাবিত করতে পারে বলেও উল্লেখ করেছেন তিনি।
তাই ৫০ পেরোলে এ ধরনের খাবার এড়াতে হবে।
৩. পরিশোধিত তেল ও ময়দা
খাবারে পরিশোধিত তেল ব্যবহার ও ময়দা থেকে তৈরি খাবার বাড়িয়ে তুলতে পারে জয়েন্টে ব্যথা। শুধু তাই নয়, এ ছাড়া ময়দা থেকে তৈরি খাবারও প্রদাহ সৃষ্টি করতে পারে। আর এগুলো আপনার জয়েন্টের ব্যথাকে প্রভাবিত করতে পারে।
৪. চর্বিযুক্ত খাবার
অতিরিক্ত স্যাচুরেটেড ফ্যাট বা চবিযুক্ত খাবার খেলেও ৫০ পেরোলে দেখা দিতে পারে জয়েন্ট ব্যথা। স্যান ফ্রান্সিসকোভিত্তিক ইজেডকেয়ার ক্লিনিকের আরডি শ্যানন হেনরি বলেছেন, স্যাচুরেটেড ফ্যাটজাতীয় খাবার কম খেলে তা আপনাকে ৫০ বছরের পর জয়েন্টের স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে সাহায্য করবে।
তথ্যসূত্র: ইটদিস ডটকম
0 মন্তব্যসমূহ
Thank you for your comments.
Our Technical Support team will assist you shortly if required.
Best regards,
Thedaily71