কিন্তু এ রাগের মাথায় কিছু কাজ, বিশেষ করে যেগুলো দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব ফেলে, তেমন কাজ না করাই ভালো। এ ধরনের কাজ করার জন্য ঠাণ্ডা মাথায় বিষয়টি ভেবে দেখা প্রয়োজন।
এসব কাজের একটি তালিকা দেওয়া হলো এ লেখায়।
১. সিদ্ধান্ত নেওয়া
মাথা গরম থাকলে সবার যে কাজটি এড়িয়ে চলা উচিত তা হলো সিদ্ধান্ত নেওয়া। কারণ রাগের মাথায় আপনার ভুল কোনো সিদ্ধান্ত চলে আসতে পারে। সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে আপনার রাগ বাদ দিয়ে ঠাণ্ডা মাথায় সম্পূর্ণ বিষয় নিয়ে চিন্তা করা উচিত। আর এ জন্য অপেক্ষা করতে হবে মন থেকে রাগ সম্পূর্ণভাবে চলে যাওয়া পর্যন্ত।
২. সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নেওয়া
কারো প্রতি রাগ হতেই পারে। কিন্তু সে জন্য বিষয়টি যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিতে হবে, এমন কোনো কথা নেই। এতে সম্পূর্ণ বিষয়টি নিয়ে বন্ধুমহলে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া হতে পারে, যার প্রভাব পড়বে আপনার সামাজিক জীবনে। আর এ জন্য ভবিষ্যতে আপনাকে পস্তাতে হতে পারে।
৩. সবার সঙ্গে কথা বলা
কোনো বিষয়ে রাগ হলে সেটা সবার মাঝে ছড়িয়ে দিতে হবে এমন কোনো কথা নেই। বিশেষ করে মাথা গরম অবস্থায় সবার সঙ্গে আলাপ করলে অন্যরা আপনার সম্বন্ধে সঠিক তথ্য নাও পেতে পারে। এতে ভুল বোঝাবুঝি হতে পারে অন্যদের সঙ্গেও। তবে কোনো সমস্যা হলে তখন শুধু প্রয়োজনীয় মানুষদের সঙ্গেই সেই বিষয়ে কথা বলা যেতে পারে।
৪. অন্যদের যুক্ত করা
কোনো বিষয়ে রাগ হলে তাতে অন্যদের যুক্ত করে বক্তব্য প্রদান বন্ধ করতে হবে। কারণ রাগের মাথায় আপনি অন্যদের ভুলক্রমে দায়ী করতে পারেন। এতে আপনাকে গ্রাস করতে পারে ভুল সিদ্ধান্ত। আর তৈরি হতে পারে ভুল বোঝাবুঝি।
৫. গাড়ি চালনা
গাড়ি চালানোর সময় মাথা ঠাণ্ডা রাখা খুবই জরুরি। অন্যথায় মারাত্মক দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। এতে নিজের পাশাপাশি আপনি অন্যদেরও বিপদ ডেকে আনতে পারেন। তাই মাথা ঠাণ্ডা না হওয়া পর্যন্ত গাড়ি চালানো বন্ধ রাখা উচিত।
৬. সামাজিকতা
রাগের মাথায় সামাজিকতা করতে গিয়ে বিপত্তি বাধানোর কোনো প্রয়োজন নেই। তাই মাথা কোনো কারণে গরম হলে তা ঠাণ্ডা না হওয়া পর্যন্ত সামাজিকতার বিষয়ে সতর্কতা অবলম্বন প্রয়োজন।
৭. বাজে অভ্যাসগুলো নিয়ে আসা
আপনার রাগের মাথায় পুরনো বাজে অভ্যাসগুলো ফিরিয়ে আনার কোনো প্রয়োজনীয়তা নেই। এতে কোনো লাভ হবে না। তার বদলে আপনার রাগের কারণ ও সমাধান পরিষ্কার কাগজে লিখে নিতে পারেন। এতে সমগ্র বিষয় নিয়ে চিন্তা করতে ও মাথা ঠাণ্ডা করতে সুবিধা হবে।
১. সিদ্ধান্ত নেওয়া
মাথা গরম থাকলে সবার যে কাজটি এড়িয়ে চলা উচিত তা হলো সিদ্ধান্ত নেওয়া। কারণ রাগের মাথায় আপনার ভুল কোনো সিদ্ধান্ত চলে আসতে পারে। সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে আপনার রাগ বাদ দিয়ে ঠাণ্ডা মাথায় সম্পূর্ণ বিষয় নিয়ে চিন্তা করা উচিত। আর এ জন্য অপেক্ষা করতে হবে মন থেকে রাগ সম্পূর্ণভাবে চলে যাওয়া পর্যন্ত।
২. সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নেওয়া
কারো প্রতি রাগ হতেই পারে। কিন্তু সে জন্য বিষয়টি যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিতে হবে, এমন কোনো কথা নেই। এতে সম্পূর্ণ বিষয়টি নিয়ে বন্ধুমহলে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া হতে পারে, যার প্রভাব পড়বে আপনার সামাজিক জীবনে। আর এ জন্য ভবিষ্যতে আপনাকে পস্তাতে হতে পারে।
৩. সবার সঙ্গে কথা বলা
কোনো বিষয়ে রাগ হলে সেটা সবার মাঝে ছড়িয়ে দিতে হবে এমন কোনো কথা নেই। বিশেষ করে মাথা গরম অবস্থায় সবার সঙ্গে আলাপ করলে অন্যরা আপনার সম্বন্ধে সঠিক তথ্য নাও পেতে পারে। এতে ভুল বোঝাবুঝি হতে পারে অন্যদের সঙ্গেও। তবে কোনো সমস্যা হলে তখন শুধু প্রয়োজনীয় মানুষদের সঙ্গেই সেই বিষয়ে কথা বলা যেতে পারে।
৪. অন্যদের যুক্ত করা
কোনো বিষয়ে রাগ হলে তাতে অন্যদের যুক্ত করে বক্তব্য প্রদান বন্ধ করতে হবে। কারণ রাগের মাথায় আপনি অন্যদের ভুলক্রমে দায়ী করতে পারেন। এতে আপনাকে গ্রাস করতে পারে ভুল সিদ্ধান্ত। আর তৈরি হতে পারে ভুল বোঝাবুঝি।
৫. গাড়ি চালনা
গাড়ি চালানোর সময় মাথা ঠাণ্ডা রাখা খুবই জরুরি। অন্যথায় মারাত্মক দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। এতে নিজের পাশাপাশি আপনি অন্যদেরও বিপদ ডেকে আনতে পারেন। তাই মাথা ঠাণ্ডা না হওয়া পর্যন্ত গাড়ি চালানো বন্ধ রাখা উচিত।
৬. সামাজিকতা
রাগের মাথায় সামাজিকতা করতে গিয়ে বিপত্তি বাধানোর কোনো প্রয়োজন নেই। তাই মাথা কোনো কারণে গরম হলে তা ঠাণ্ডা না হওয়া পর্যন্ত সামাজিকতার বিষয়ে সতর্কতা অবলম্বন প্রয়োজন।
৭. বাজে অভ্যাসগুলো নিয়ে আসা
আপনার রাগের মাথায় পুরনো বাজে অভ্যাসগুলো ফিরিয়ে আনার কোনো প্রয়োজনীয়তা নেই। এতে কোনো লাভ হবে না। তার বদলে আপনার রাগের কারণ ও সমাধান পরিষ্কার কাগজে লিখে নিতে পারেন। এতে সমগ্র বিষয় নিয়ে চিন্তা করতে ও মাথা ঠাণ্ডা করতে সুবিধা হবে।
0 মন্তব্যসমূহ
Thank you for your comments.
Our Technical Support team will assist you shortly if required.
Best regards,
Thedaily71